before the coffee gets cold book by Toshikayu Kawaguchi pdf download from freeBDpdf.
বিফোর দ্য কফি গেটস্ কোল্ড pdf download

বিফোর দ্য কফি গেটস্ কোল্ড বইয়ের বিবরন,,
বই: | বিফোর দ্য কফি গেটস্ কোল্ড |
লেখক: | তোশিকাযু কাওয়াগুচি |
প্রকাশনী: | আফসার ব্রাদার্স |
ফরম্যাট: | পিডিএফ ফাইল |
ক্যাটাগরি: | সায়েন্স ফিকশন বই pdf |
Also link: “কাছের মানুষ” সুচিত্রা ভট্রচার্য PDF
সুচিত্রা ভট্রচার্য এর সায়েন্স ফিকশন বই pdf download
বিফোর দ্য কফি গেটস্ কোল্ড বই রিভিউ
‘ বিফোর দ্য কফি গেটস কোল্ড’- কথাটার সহজসরল বাংলা করলে দাঁড়ায় ‘ কফি ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার পূর্বে ‘ । কিন্তু একটা বইয়ের নাম এরকম হবে কেন ? প্রথম যখন কিন্ডল স্টোরে বইটার বিজ্ঞাপন দেখি , আমার মাথায় এই প্রশ্নটাই খেলে যায় । নিশ্চয়ই কফি ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার আগে কিছু করতে হবে ?
সেটা জানতে গিয়েই একটু একটু করে পড়ে ফেলি পুরো বইটা । আমার অনুবাদের পাঠক যাঁরা আছেন , তাঁরা আমার জাপানিজ সাহিত্য প্রীতির কথা ভালো করেই জানেন বোধহয় । এই মানুষগুলোর লেখার মধ্যে একটা অন্যরকম মায়া কাজ করে । তোশিকাযু কাওয়াগুচি ভদ্রলোকও এর ব্যতিক্রম নন ।
শেষ পৃষ্ঠাটা উল্টানোর পর হয়তো মনে হবে , ‘ আউট অফ দ্য বক্স ’ কিছু তো পড়লাম না । কিন্তু এখানেই লেখক মহাশয়ের সার্থকতা । আমাদের চিরচেনা আবেগ , সংশয় , আক্ষেপ এবং ‘ ইশ , একবার যদি অতীতে ফিরে যেতে পারতাম ‘ — এই অনুভূতিগুলোর মিশেলে এমন গল্প ফেঁদেছেন , যা দাগ কেটে যাবে একদম গম্ভীর মানুষটার হৃদয় মন্দিরে । 1 অনুবাদক হিসেবে ছোট্ট একটা পরামর্শ ।
বিফোর দ্য কফি গেটস্ কোল্ড সায়েন্স ফিকশন pdf download
পুরো উপন্যাসটা চারটা অধ্যায়ের সমন্বয়ে রচিত । প্রতিটি অধ্যায়ই আবার পৃথক পৃথক গল্প হিসেবে পড়া যায় । সেক্ষেত্রে একটানা চারটে অধ্যায় না পড়ে মাঝে কিছু সময়ের বিরতি নিলে বোধহয় গল্প উপভোগের মাত্রাটা আরো বেড়ে যাবে । জনরা বিবেচনায় আমি ‘ বিফোর দ্য কফি গেটস কোল্ড ’ বইটাকে সায়েন্স ফ্যান্টাসির মধ্যেই ফেলবো । পুরোপুরি সায়েন্স ফিকশন না আবার পুরোপুরি ফ্যান্টাসিও নয় ।
দু’টোর সুষম মিশ্রণ বলা যায় । তবে সর্বোপরি গল্পটা আমার আপনার মতো আর দশজন সাধারণ মানুষের । বইটার কাজ সত্যিই ভীষণ উপভোগ করেছি । চেষ্টা ছিল নিজের সেরাটা দেওয়ার । ভালো লাগলে কৃতিত্ব লেখক এবং প্রকাশকের । খারাপ লাগলে সেই দায় আমার । আরেকটা ব্যাপারে কিছু কথা বলতে চাই । আমি এই বইটার অনুবাদের ক্ষেত্রে কিছু লাইন মূল রচনা অনুযায়ী ‘ ইটালিক ’ হরফেই রেখে দিয়েছি ।
আমাদের দেশের পাঠ্য সংস্কৃতিতে এরকম ইটালিক বা একদিকে একটু হেলানো লেখার চল খুব একটা নেই , কিন্তু বিশ্বসাহিত্যে এটি একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ । সাধারণত বক্তা মনে মনে কিছু ব্যক্ত করলে সেগুলো ইটালিক হরফ দ্বারাই প্রকাশ করা হয় । আশা করি আমার অনুবাদের পাঠকদের বিষয়টা বুঝতে কোনো সমস্যা হবে না ।