manusher mangsher restora book by Mozaffar Hossain pdf download from freeBDpdf.
মানুষের মাংসের রেস্তোরাঁ বইয়ের বিবরনঃ pdf download
বইঃ মানুষের মাংসের রেস্তোরাঁ বই pdf
লেখকঃ মোজাফফর হোসেন বই pdf
প্রকাশনীঃ পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স এর বই pdf
ফরম্যাটঃ পিডিএফ ফাইল(Pdf)
ক্যাটাগরিঃ সমকালীন গল্প বই pdf
মোজাফফর হোসেন এর বই pdf download

মানুষের মাংসের রেস্তোরাঁ বইয়ের রিভিউঃ pdf download
মানুষের মাংসের রেস্তুরা , গল্পটিতে সবাই রেস্টুরেন্টে গিয়ে মানুষের মাংস খায় । কিন্তু কেন খায় ? তার কোনাে কারণ নাই । হুট করেই যেন মানুষের মাংস খাওয়া শুরু হয় । কোনাে রকম বিশ্লেষণ নাই । যাই হােক , লেখক হয়তাে জানেন না বা জানলেও ভেবেছেন পাঠকরা খুবই বুদ্ধিমান নিজেরাই বুঝে নিবেন মানুষের মাংস কেন খায় গল্পের চরিত্ররা । তবে মানুষের মাংস খাওয়ার কিছু কারণ আছে নিশ্চয় ।
সেগুলাে যা পেলাম : ১.সাংস্কৃতিক রীতি হিসেবে গ্রহণযােগ্যত মানসিক সমস্যার কারণে বা সামাজিক আচরণের বিচ্যুতির কারণে উপরের কারণগুলাের সাথে গল্পের প্লটের কোনাে মিল নেই । যদিও কয়েক জায়গায় সিরিয়ার যুদ্ধে নিহদের কথা বলা হয়েছে । এইরকম আরাে দুই একজায়গার কথা । কিন্তু এতে কোনাে কিছুই বিশ্বাসযােগ্য হয় না যে , গল্পের চরিত্ররা কেন মানুষের মাংস খাচ্ছে । কিছু উদাহরণ টানলে আরাে পরিষ্কার হবে । ৭ ম শতকে মুসলিম – কোরাইশদের যুদ্ধের সময় ক্যানিবালিজমের ঘটনা ঘটে ।
Link: থিওরি অফ রিলেটিভিটি বই pdf download
৬২৫ সালে উহুদের যুদ্ধের সময় হামযা ইবনে আবদু মুত্তালিব নিহত হলে তার কলিজা ভক্ষণের চেষ্টা করেন কোরাইশ নেতা আবু সুফিয়ান ইবনে হার্বের স্ত্রী হিন্দু বিনতে উতবাহ । পরে তিনি মুসলমান হয়ে যান ও মুয়াইয়াহ মা হন যিনি ইসলামিক উম্মাইয়াদ খেলাফতের প্রতিষ্ঠা করেন । পরে মুয়াইয়াহ একজন অগ্রহণযােগ্য নেতাতে পরিণত হন ও একজন নরমাংসভােজীর জন্ম দেন ।
জেরুজালেমেও কিছু ঘটনা ঘটে । হাঙ্গেরীর মানুষরা মানুষের মাংস খায় যারা ১০ ম শতাব্দীতে মাত্র মূর্তিপূজক থেকে খ্রিস্টানে পরিণত হয় । সেখান দিয়ে ক্রুসেডাররা তাদের পবিত্র ভূমি জেরুজালেমের দিকে এগিয়ে যেত । আসলে ইংরেজি শব্দ ওগি যার মানে রাক্ষস তার উৎস কিন্তু এই হাঙ্গেরীর ফরাসী শব্দ হনগি । মুসলিম পরিব্রাজক ইবনে বতুতা বলেন যে তাকে এক আফ্রিকান রাজা সতর্ক করে বলেন যে কাছেই নরখাদক জংলী আছে ।
Also link : হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং বই pdf download
তবে বতুতা এও বলেন যে আরব ও খ্রিস্টানরা নিরাপদ কারণ তাদের মাংস অপরিণত । ইউরােপে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য এরকম ঘটনা ঘটে যেখানে হাজারের মতাে বিটুমিন – এ সংরক্ষিত মমি মাটির ওপর চলে আসে ও ঔষধ হিসেবে বিক্রি হয় । সূত্র : উইকি । আবার জেমস ডব্লিউ ডেভিডসন ১৯০৩ সালে তার লেখা বই দ্যা আইল্যান্ড অব ফরমােসা গ্রন্থে বর্ণনা করেন যে কিভাবে তাইওয়ানের চীনা অভিবাসীরা তাইওয়ানের আদিবাসীদের মাংস খেয়েছিল ও বিক্রি করেছিল ।
১৮০৯ সালে নিউজিল্যান্ডের মাওরি উপজাতিরা নর্থল্যান্ডে দ্যা বয়েড নামের একটি জাহাজের প্রায় ৬৬ জন যাত্রী ও ক্রুকে খুন করে ও তাদের মাংস খায় । মাওরিরা যুদ্ধের সময় তাদের প্রতিপক্ষের মাংসও খায় স্বাভাবিকভাবে । অনেক সময় সাগর যাত্রীরা ও দূর্যোগে আক্রান্ত অভিযাত্রীরাও টিকে থাকার জন্য অন্য সহযাত্রীদের মাংস খেয়েছে । ১৮১৬ সালে ডুবে যাওয়া ফেঞ্চ জাহাজ মেডুসার বেচে যাওয়া যাত্রীরা । ক্যানিবালিজমের আশ্রয় নেয় টানা চার দিন সাগরে ভেলায় ভেসে থাকার পর । এইরকম আরাে অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যায় । জানি না লেখক , কি ভেবে মানুষের মাংস খাওয়া শুরু করেছে ।
Download now manusher mangsher restora book by Mozaffar Hossain pdf
Download